মুখে ব্রণ হওয়া একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা, যা ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ, ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে হয়। ব্রণ হলে ত্বক পরিষ্কার রাখা এবং সঠিক ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করা খুবই জরুরি, যাতে ব্রণ কমে এবং ত্বক সুস্থ থাকে145।
মুখে ব্রণ হলে ঘরোয়া মাখার উপায়
১) মুলতানি মাটি:
মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন2।
২) শশার রস:
শশার রস ত্বকের তৈলাক্ততা কমায় এবং পোরস পরিষ্কার রাখে। শশার রস দিয়ে মুখ ধোয়া বা আইস কিউব করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়28।
৩) কাঁচা হলুদ ও চন্দনকাঠের গুঁড়ো:
সমপরিমাণ হলুদ ও চন্দন গুঁড়ো নিয়ে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগান। এটি ব্রণ ও ব্রণের দাগ কমাতে সাহায্য করে25।
৪) আপেল ও মধুর মিশ্রণ:
আপেলের পেস্টে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি ত্বক টানটান রাখে এবং ব্রণের দাগ হালকা করে2।
৬) বরফ:
বরফ দিয়ে ব্রণের ওপর হালকা কম্প্রেস করলে লালচেভাব ও প্রদাহ কমে এবং ব্যথাও কমে6।
৭) নিম তেল:
নিম তেল ব্যাকটেরিয়া নাশ করে এবং ব্রণ দ্রুত শুকিয়ে যেতে সাহায্য করে। ব্রণযুক্ত স্থানে তুলো দিয়ে লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন6।
৮) অ্যালো ভেরা জেল:
অ্যালো ভেরা জেল প্রদাহ কমায় এবং ত্বক আরাম দেয়। ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাতভর রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন6।
ব্রণ কমানোর জন্য কিছু টিপস
প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখুন, দিনে অন্তত দুইবার।
তেলযুক্ত ও ফাস্ট ফুড পরিহার করুন।
প্রয়োজনে নিয়মিত স্ক্রাবিং করুন, তবে ব্রণ থাকলে স্ক্রাব এড়িয়ে চলুন24।
এই ঘরোয়া উপায়গুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখের ব্রণ কমে যাবে এবং ত্বক হবে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যবান256।
ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট কীভাবে ব্যবহার করতে হয়
ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি হলো:
১. একটি আপেল ভালো করে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে ব্লেন্ডারে গ্রেট করে নিন বা মিহি পেষ্ট তৈরি করুন।
২. এতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশিয়ে ভালো করে মিশ্রণ তৈরি করুন। মধু ত্বককে নরম ও হাইড্রেটেড রাখে এবং ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৩. এই পেষ্টটি ব্রণ আক্রান্ত স্থানে বা পুরো মুখে সমানভাবে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
৪. এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে ৩-৫ বার ব্যবহার করলে ত্বকের টানটান ভাব বজায় থাকে এবং ব্রণ ও ব্রণের দাগ হালকা হতে শুরু করে135। আপেলের ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বককে সুস্থ ও সতেজ রাখে, যা ব্রণ দূর করতে সহায়ক6।
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে কোন সতর্কতা নিতে হয়
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে নিচের সতর্কতাগুলো মেনে চলা উচিত:
অবশ্যই ফ্রেশ ও পরিশুদ্ধ আপেল ব্যবহার করতে হবে, আগেই কাটা বা অক্সিডাইজ হওয়া আপেল পেষ্ট ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে4।
পেষ্ট পুরো মুখে লাগানোর আগে ছোট একটি অংশে প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে, যাতে ত্বকে কোনো অ্যালার্জি বা জ্বালা-জ্বালাপোড়া হয় কিনা তা জানা যায়4।
আপেল ধোয়ার সময় ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, বিশেষ করে যদি আপেলের ওপর মোমের প্রলেপ থাকে তবে সেটি ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করা ভালো, কারণ মোমের নিচে থাকা কীটনাশক ধোয়ার সময় চলে যেতে পারে3।
সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে আপেলের সঙ্গে মধু, দুধ বা কলার মতো কোমল উপাদান মিশিয়ে ব্যবহার করা উচিত এবং বেশি সময় মুখে রাখার আগে সতর্ক থাকতে হবে4।
পেষ্ট ব্যবহারের আগে ত্বক সম্পূর্ণ পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে হবে, যাতে পেষ্ট ভালোভাবে কাজ করে।
যদি ত্বকে অতিরিক্ত লালচে ভাব, জ্বালা বা ফুসকুড়ি দেখা দেয়, তাহলে পেষ্ট ব্যবহার বন্ধ করে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে।
এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে আপেলের পেষ্ট ত্বকের জন্য নিরাপদ ও কার্যকর হবে43।
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে নিম্নলিখিত পরিশোধন বা প্রস্তুতি নিতে হয়:
আপেল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে যাতে এর ওপর থাকা ময়লা, কীটনাশক বা মোমের আবরণ সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়।
ধোয়ার সময় ঠান্ডা বা স্বচ্ছ পানি ব্যবহার করা উচিত এবং প্রয়োজনে নরম ব্রাশ দিয়ে আপেলের গায়ে লেগে থাকা ময়লা ঘষে পরিষ্কার করা যেতে পারে।
আপেল কাটা বা পেষণের আগে অবশ্যই তাজা ও সুস্থ আপেল বাছাই করতে হবে, যাতে পচা বা দাগযুক্ত অংশ না থাকে।
আপেল কাটা বা গ্রেট করার সময় পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত ছুরি বা ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে হবে।
আপেলের পেষ্ট তৈরি করার পর তা তত্ক্ষণাত ব্যবহার করা উচিত, দীর্ঘ সময় রেখে দিলে পেষ্ট অক্সিডাইজ হয়ে গুণগতমান কমে যেতে পারে।
সংবেদনশীল ত্বকের জন্য প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে, যাতে কোনো অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া না হয়।
এই পরিশোধনগুলো মেনে আপেলের পেষ্ট তৈরি করলে তা ত্বকের জন্য নিরাপদ ও কার্যকর হবে15।
উপসংহার
মুখে ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট একটি সহজ, প্রাকৃতিক এবং কার্যকর ঘরোয়া উপায়। আপেলের ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান ত্বককে পরিষ্কার, সতেজ এবং ব্রণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তবে পেষ্ট ব্যবহারের আগে সঠিক পরিশোধন ও সতর্কতা মেনে চলা জরুরি, যাতে ত্বকে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয়। নিয়মিত ও ধৈর্যের সঙ্গে এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রণ কমে যাবে এবং ত্বক হবে উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যবান। তাই প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের যত্ন নেওয়া সবসময়ই বুদ্ধিমানের কাজ।
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায়
April 24, 2025
Health
No Comments
Author
মুখে ব্রণ হওয়া একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা, যা ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ, ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে হয়। ব্রণ হলে ত্বক পরিষ্কার রাখা এবং সঠিক ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করা খুবই জরুরি, যাতে ব্রণ কমে এবং ত্বক সুস্থ থাকে145।
মুখে ব্রণ হলে ঘরোয়া মাখার উপায়
১) মুলতানি মাটি:
মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন2।
২) শশার রস:
শশার রস ত্বকের তৈলাক্ততা কমায় এবং পোরস পরিষ্কার রাখে। শশার রস দিয়ে মুখ ধোয়া বা আইস কিউব করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়28।
৩) কাঁচা হলুদ ও চন্দনকাঠের গুঁড়ো:
সমপরিমাণ হলুদ ও চন্দন গুঁড়ো নিয়ে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগান। এটি ব্রণ ও ব্রণের দাগ কমাতে সাহায্য করে25।
৪) আপেল ও মধুর মিশ্রণ:
আপেলের পেস্টে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি ত্বক টানটান রাখে এবং ব্রণের দাগ হালকা করে2।
৫) তুলসী পাতার রস:
তুলসী পাতার রস ব্রণ কমাতে কার্যকর। তুলসী পাতা বেটে সামান্য গোলাপ জল মিশিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন25।
৬) বরফ:
বরফ দিয়ে ব্রণের ওপর হালকা কম্প্রেস করলে লালচেভাব ও প্রদাহ কমে এবং ব্যথাও কমে6।
৭) নিম তেল:
নিম তেল ব্যাকটেরিয়া নাশ করে এবং ব্রণ দ্রুত শুকিয়ে যেতে সাহায্য করে। ব্রণযুক্ত স্থানে তুলো দিয়ে লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন6।
৮) অ্যালো ভেরা জেল:
অ্যালো ভেরা জেল প্রদাহ কমায় এবং ত্বক আরাম দেয়। ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাতভর রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন6।
ব্রণ কমানোর জন্য কিছু টিপস
প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখুন, দিনে অন্তত দুইবার।
তেলযুক্ত ও ফাস্ট ফুড পরিহার করুন।
প্রয়োজনে নিয়মিত স্ক্রাবিং করুন, তবে ব্রণ থাকলে স্ক্রাব এড়িয়ে চলুন24।
এই ঘরোয়া উপায়গুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখের ব্রণ কমে যাবে এবং ত্বক হবে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যবান256।
ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট কীভাবে ব্যবহার করতে হয়
ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি হলো:
১. একটি আপেল ভালো করে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে ব্লেন্ডারে গ্রেট করে নিন বা মিহি পেষ্ট তৈরি করুন।
২. এতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশিয়ে ভালো করে মিশ্রণ তৈরি করুন। মধু ত্বককে নরম ও হাইড্রেটেড রাখে এবং ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৩. এই পেষ্টটি ব্রণ আক্রান্ত স্থানে বা পুরো মুখে সমানভাবে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
৪. এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে ৩-৫ বার ব্যবহার করলে ত্বকের টানটান ভাব বজায় থাকে এবং ব্রণ ও ব্রণের দাগ হালকা হতে শুরু করে135। আপেলের ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বককে সুস্থ ও সতেজ রাখে, যা ব্রণ দূর করতে সহায়ক6।
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে কোন সতর্কতা নিতে হয়
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে নিচের সতর্কতাগুলো মেনে চলা উচিত:
অবশ্যই ফ্রেশ ও পরিশুদ্ধ আপেল ব্যবহার করতে হবে, আগেই কাটা বা অক্সিডাইজ হওয়া আপেল পেষ্ট ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে4।
পেষ্ট পুরো মুখে লাগানোর আগে ছোট একটি অংশে প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে, যাতে ত্বকে কোনো অ্যালার্জি বা জ্বালা-জ্বালাপোড়া হয় কিনা তা জানা যায়4।
আপেল ধোয়ার সময় ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, বিশেষ করে যদি আপেলের ওপর মোমের প্রলেপ থাকে তবে সেটি ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করা ভালো, কারণ মোমের নিচে থাকা কীটনাশক ধোয়ার সময় চলে যেতে পারে3।
সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে আপেলের সঙ্গে মধু, দুধ বা কলার মতো কোমল উপাদান মিশিয়ে ব্যবহার করা উচিত এবং বেশি সময় মুখে রাখার আগে সতর্ক থাকতে হবে4।
পেষ্ট ব্যবহারের আগে ত্বক সম্পূর্ণ পরিষ্কার ও শুকনো রাখতে হবে, যাতে পেষ্ট ভালোভাবে কাজ করে।
যদি ত্বকে অতিরিক্ত লালচে ভাব, জ্বালা বা ফুসকুড়ি দেখা দেয়, তাহলে পেষ্ট ব্যবহার বন্ধ করে ডার্মাটোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে।
এই সতর্কতাগুলো মেনে চললে আপেলের পেষ্ট ত্বকের জন্য নিরাপদ ও কার্যকর হবে43।
আপেলের পেষ্ট ব্যবহার করার আগে নিম্নলিখিত পরিশোধন বা প্রস্তুতি নিতে হয়:
আপেল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে যাতে এর ওপর থাকা ময়লা, কীটনাশক বা মোমের আবরণ সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়।
ধোয়ার সময় ঠান্ডা বা স্বচ্ছ পানি ব্যবহার করা উচিত এবং প্রয়োজনে নরম ব্রাশ দিয়ে আপেলের গায়ে লেগে থাকা ময়লা ঘষে পরিষ্কার করা যেতে পারে।
আপেল কাটা বা পেষণের আগে অবশ্যই তাজা ও সুস্থ আপেল বাছাই করতে হবে, যাতে পচা বা দাগযুক্ত অংশ না থাকে।
আপেল কাটা বা গ্রেট করার সময় পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত ছুরি বা ব্লেন্ডার ব্যবহার করতে হবে।
আপেলের পেষ্ট তৈরি করার পর তা তত্ক্ষণাত ব্যবহার করা উচিত, দীর্ঘ সময় রেখে দিলে পেষ্ট অক্সিডাইজ হয়ে গুণগতমান কমে যেতে পারে।
সংবেদনশীল ত্বকের জন্য প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে, যাতে কোনো অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া না হয়।
এই পরিশোধনগুলো মেনে আপেলের পেষ্ট তৈরি করলে তা ত্বকের জন্য নিরাপদ ও কার্যকর হবে15।
উপসংহার
মুখে ব্রণ দূর করতে আপেলের পেষ্ট একটি সহজ, প্রাকৃতিক এবং কার্যকর ঘরোয়া উপায়। আপেলের ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান ত্বককে পরিষ্কার, সতেজ এবং ব্রণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তবে পেষ্ট ব্যবহারের আগে সঠিক পরিশোধন ও সতর্কতা মেনে চলা জরুরি, যাতে ত্বকে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয়। নিয়মিত ও ধৈর্যের সঙ্গে এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রণ কমে যাবে এবং ত্বক হবে উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যবান। তাই প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের যত্ন নেওয়া সবসময়ই বুদ্ধিমানের কাজ।
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত ঘরোয়া উপায়