১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করার আগে জানা জরুরি, মোটা হওয়া মানে শুধু ওজন বাড়ানো নয়, বরং স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিয়ে পেশি ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বৃদ্ধি করা। দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত শরীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম অপরিহার্য।
১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায়
খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন:
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বেশি ক্যালোরিযুক্ত এবং পুষ্টিকর খাবার রাখুন। যেমন: ডিম, মাংস, দুধ, বাদাম, কিসমিস, মাখন, চিজ, এবং ভাত357।
কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের পরিমাণ বাড়ান, যেমন ভাত, রুটি, আলু, তেল, মাখন ইত্যাদি35।
দিনে অন্তত ৫ থেকে ৬ বার অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত, যাতে শরীরে পর্যাপ্ত ক্যালোরি পৌঁছায়13।
সকালে খালি পেটে বাদাম ও মধু, কলার মিল্কশেক, ডিম, চিজ ইত্যাদি খেতে পারেন যা দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে3।
ঘুমানোর আগে দুধ ও মধু মিশিয়ে খাওয়া ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক1।
শরীরচর্চা ও বিশ্রাম:
সপ্তাহে ৩-৪ দিন ভারি ওজন উত্তোলন বা ওজন ট্রেনিং করুন, যা পেশি গঠনে সাহায্য করবে এবং স্বাস্থ্যকর মোটা হওয়া নিশ্চিত করবে3।
প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুম নিশ্চিত করুন, কারণ পর্যাপ্ত বিশ্রাম শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে13।
সাধারণ টিপস:
নিয়মিত খাবার খাওয়ার সময় নির্দিষ্ট রাখুন এবং ক্ষুধা লাগলে অতিরিক্ত খেতে পারেন3।
মানসিক চাপ কম রাখুন এবং ধ্যান কিংবা যোগাসন করুন যা ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক13।
স্ন্যাক্স হিসেবে মিল্ক বাটার, চকলেট ইত্যাদি খাবেন যা ক্যালোরি বাড়ায়3।
এই নিয়মগুলো মেনে চললে মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি সম্ভব। তবে ওজন বাড়ানোর জন্য ওষুধ বা হরমোন গ্রহণের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত8।
মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবার বাদ দেওয়া উচিত, কারণ সব ধরনের খাবার শরীরের জন্য উপকারী নয় এবং কিছু খাবার ওজন বাড়ানোর পরিবর্তে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
মোটা হওয়ার জন্য বাদ দিতে হবে এমন খাবার
গরু-খাসির মাংস বেশি পরিমাণে: যদিও গরু-খাসির মাংসে প্রোটিন থাকে, এতে থাকা উচ্চ মাত্রার অস্বাস্থ্যকর চর্বি বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। তাই ওজন বাড়ানোর সময় গরু-খাসির মাংস পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত1।
সাগু (সাগুদানা): সাগু মূলত শর্করা, এতে প্রোটিন ও ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম এবং ভিটামিন-মিনারেলও নগণ্য। নিয়মিত সাগুদানা খেলে ওজন বাড়লেও পুষ্টির ঘাটতি থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই এটি বেশি খাওয়া উচিত নয়1।
চিনি বা অতিরিক্ত মিষ্টি যুক্ত খাবার: যেমন কাস্টার্ড-পুডিং, যা প্রচুর চিনি ও তেল-চর্বি যুক্ত থাকে। এগুলো শরীরে অস্বাস্থ্যকর চর্বি জমা করতে পারে এবং ওজন বাড়ানোর সময় এড়ানো ভালো1।
প্রক্রিয়াজাত ও ফাস্ট ফুড: যদিও সরাসরি উল্লেখ নেই, তবে সাধারণ স্বাস্থ্যগত কারণে ফাস্ট ফুড বা অতিরিক্ত তেল-মশলাযুক্ত খাবার এড়ানো উচিত।
এই খাবারগুলো বাদ দিয়ে পুষ্টিকর ও ভারসাম্যপূর্ণ খাবার যেমন ডিম, মুরগির মাংস, বাদাম, দুধ, কিসমিস, ভাত, শাকসবজি ইত্যাদি খেলে স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি সম্ভব14।
সুতরাং মোটা হওয়ার জন্য শুধু ওজন বাড়ানো নয়, স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ, আর অপ্রয়োজনীয় চিনি, অস্বাস্থ্যকর চর্বি ও পুষ্টিহীন খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত।
ওজন বাড়ানোর জন্য পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত এমন কিছু খাবার রয়েছে যা উচ্চ ক্যালোরি ও পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং শরীরের স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলো নিয়মিত খাদ্যতালিকায় যুক্ত করলে দ্রুত ওজন বাড়ানো সম্ভব হয়, তবে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ এড়িয়ে ধীর ও স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি করাই উত্তম।
পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার উপযোগী ওজন বাড়ানোর খাবার
খাবার
কারণ ও পরিমাণ নির্দেশনা
বাদাম ও বাদামের মাখন
আমন্ড, কাজুবাদাম প্রভৃতি বাদামে প্রচুর ক্যালোরি ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে। প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম বা বাদামের মাখন খেতে পারেন4।
দুধ
দুধে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-১২সহ প্রায় সব ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে। দিনে ১-২ গ্লাস দুধ খাওয়া ভালো135।
ডিম
ডিমে প্রোটিন ও গুড ফ্যাট থাকে। প্রতিদিন ৩-৪টি সেদ্ধ ডিমের সাদা অংশ খাওয়া যেতে পারে68।
আলু ও স্টার্চ জাতীয় সবজি
আলু, মিষ্টি আলু, কুমড়া ইত্যাদি স্টার্চ সমৃদ্ধ, যা শক্তি ও ক্যালোরি দেয়। দিনে দুবার খাবারে আলু খাওয়া ওজন বাড়াতে সাহায্য করে4।
শুকনো ফল
কাজুবাদাম, খেজুর, কিশমিশের মতো শুকনো ফল ক্যালোরি ও পুষ্টিতে ভরপুর। সকালে ১০-১২টি বাদাম বা শুকনো ফল খাওয়া যেতে পারে6।
খেজুর ও অন্যান্য ফল
খেজুরে প্রচুর ফাইবার ও ক্যালোরি থাকে, যা হজমে সাহায্য করে এবং ওজন বাড়ায়46।
মাংস ও মাছ
মুরগির মাংস, চর্বিযুক্ত মাছ স্বাস্থ্যকর প্রোটিন ও চর্বি সরবরাহ করে, পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত17।
দৈনিক খাদ্যের সাথে উপরের খাবারগুলো যোগ করুন, নিয়মিত খাবার বাদ না দিয়ে।
প্রতিদিন অতিরিক্ত ৩০০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি গ্রহণ নিশ্চিত করুন।
দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত ক্যালোরি না খেয়ে ধীরগতিতে স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়ানোই উত্তম।
খাবারের পরিমাণ বাড়ানোর পাশাপাশি নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও বিশ্রাম নিশ্চিত করুন34।
এই খাবারগুলো পরিমিত পরিমাণে নিয়মিত খেলে ওজন বৃদ্ধি হবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। অতিরিক্ত বা এক ধরনের খাবার অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
উপসংহার
ওজন বাড়ানো একটি ধৈর্য ও পরিকল্পনার কাজ, যেখানে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত শরীরচর্চার সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মোটা হওয়ার জন্য শুধু ক্যালোরি বাড়ানো নয়, বরং স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি, যাতে শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী থাকে। অতিরিক্ত চিনি, ফাস্ট ফুড বা অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে বিরত থেকে ধীরে ধীরে ওজন বাড়ানোই দীর্ঘমেয়াদি সফলতার চাবিকাঠি। তাই ১৫ দিনে মোটা হওয়ার লক্ষ্য থাকলেও স্বাস্থ্য বজায় রেখে সঠিক পদ্ধতিতে ওজন বৃদ্ধি করাই শ্রেয়।
১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায়
April 17, 2025
Health
No Comments
Author
১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করার আগে জানা জরুরি, মোটা হওয়া মানে শুধু ওজন বাড়ানো নয়, বরং স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিয়ে পেশি ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বৃদ্ধি করা। দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত শরীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম অপরিহার্য।
১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায়
খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন:
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বেশি ক্যালোরিযুক্ত এবং পুষ্টিকর খাবার রাখুন। যেমন: ডিম, মাংস, দুধ, বাদাম, কিসমিস, মাখন, চিজ, এবং ভাত357।
কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের পরিমাণ বাড়ান, যেমন ভাত, রুটি, আলু, তেল, মাখন ইত্যাদি35।
দিনে অন্তত ৫ থেকে ৬ বার অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত, যাতে শরীরে পর্যাপ্ত ক্যালোরি পৌঁছায়13।
সকালে খালি পেটে বাদাম ও মধু, কলার মিল্কশেক, ডিম, চিজ ইত্যাদি খেতে পারেন যা দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে3।
ঘুমানোর আগে দুধ ও মধু মিশিয়ে খাওয়া ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক1।
শরীরচর্চা ও বিশ্রাম:
সপ্তাহে ৩-৪ দিন ভারি ওজন উত্তোলন বা ওজন ট্রেনিং করুন, যা পেশি গঠনে সাহায্য করবে এবং স্বাস্থ্যকর মোটা হওয়া নিশ্চিত করবে3।
প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুম নিশ্চিত করুন, কারণ পর্যাপ্ত বিশ্রাম শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে13।
সাধারণ টিপস:
নিয়মিত খাবার খাওয়ার সময় নির্দিষ্ট রাখুন এবং ক্ষুধা লাগলে অতিরিক্ত খেতে পারেন3।
মানসিক চাপ কম রাখুন এবং ধ্যান কিংবা যোগাসন করুন যা ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক13।
স্ন্যাক্স হিসেবে মিল্ক বাটার, চকলেট ইত্যাদি খাবেন যা ক্যালোরি বাড়ায়3।
এই নিয়মগুলো মেনে চললে মাত্র ১৫ দিনের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি সম্ভব। তবে ওজন বাড়ানোর জন্য ওষুধ বা হরমোন গ্রহণের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত8।
মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবার বাদ দেওয়া উচিত, কারণ সব ধরনের খাবার শরীরের জন্য উপকারী নয় এবং কিছু খাবার ওজন বাড়ানোর পরিবর্তে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
মোটা হওয়ার জন্য বাদ দিতে হবে এমন খাবার
গরু-খাসির মাংস বেশি পরিমাণে: যদিও গরু-খাসির মাংসে প্রোটিন থাকে, এতে থাকা উচ্চ মাত্রার অস্বাস্থ্যকর চর্বি বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। তাই ওজন বাড়ানোর সময় গরু-খাসির মাংস পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত1।
সাগু (সাগুদানা): সাগু মূলত শর্করা, এতে প্রোটিন ও ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম এবং ভিটামিন-মিনারেলও নগণ্য। নিয়মিত সাগুদানা খেলে ওজন বাড়লেও পুষ্টির ঘাটতি থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই এটি বেশি খাওয়া উচিত নয়1।
চিনি বা অতিরিক্ত মিষ্টি যুক্ত খাবার: যেমন কাস্টার্ড-পুডিং, যা প্রচুর চিনি ও তেল-চর্বি যুক্ত থাকে। এগুলো শরীরে অস্বাস্থ্যকর চর্বি জমা করতে পারে এবং ওজন বাড়ানোর সময় এড়ানো ভালো1।
প্রক্রিয়াজাত ও ফাস্ট ফুড: যদিও সরাসরি উল্লেখ নেই, তবে সাধারণ স্বাস্থ্যগত কারণে ফাস্ট ফুড বা অতিরিক্ত তেল-মশলাযুক্ত খাবার এড়ানো উচিত।
এই খাবারগুলো বাদ দিয়ে পুষ্টিকর ও ভারসাম্যপূর্ণ খাবার যেমন ডিম, মুরগির মাংস, বাদাম, দুধ, কিসমিস, ভাত, শাকসবজি ইত্যাদি খেলে স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি সম্ভব14।
সুতরাং মোটা হওয়ার জন্য শুধু ওজন বাড়ানো নয়, স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ, আর অপ্রয়োজনীয় চিনি, অস্বাস্থ্যকর চর্বি ও পুষ্টিহীন খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত।
ওজন বাড়ানোর জন্য পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত এমন কিছু খাবার রয়েছে যা উচ্চ ক্যালোরি ও পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং শরীরের স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলো নিয়মিত খাদ্যতালিকায় যুক্ত করলে দ্রুত ওজন বাড়ানো সম্ভব হয়, তবে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ এড়িয়ে ধীর ও স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি করাই উত্তম।
পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার উপযোগী ওজন বাড়ানোর খাবার
খাওয়ার পরিমাণ ও নিয়ম
দৈনিক খাদ্যের সাথে উপরের খাবারগুলো যোগ করুন, নিয়মিত খাবার বাদ না দিয়ে।
প্রতিদিন অতিরিক্ত ৩০০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি গ্রহণ নিশ্চিত করুন।
দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত ক্যালোরি না খেয়ে ধীরগতিতে স্বাস্থ্যকর ওজন বাড়ানোই উত্তম।
খাবারের পরিমাণ বাড়ানোর পাশাপাশি নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও বিশ্রাম নিশ্চিত করুন34।
এই খাবারগুলো পরিমিত পরিমাণে নিয়মিত খেলে ওজন বৃদ্ধি হবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। অতিরিক্ত বা এক ধরনের খাবার অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
উপসংহার
ওজন বাড়ানো একটি ধৈর্য ও পরিকল্পনার কাজ, যেখানে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত শরীরচর্চার সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মোটা হওয়ার জন্য শুধু ক্যালোরি বাড়ানো নয়, বরং স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি, যাতে শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী থাকে। অতিরিক্ত চিনি, ফাস্ট ফুড বা অস্বাস্থ্যকর খাবার থেকে বিরত থেকে ধীরে ধীরে ওজন বাড়ানোই দীর্ঘমেয়াদি সফলতার চাবিকাঠি। তাই ১৫ দিনে মোটা হওয়ার লক্ষ্য থাকলেও স্বাস্থ্য বজায় রেখে সঠিক পদ্ধতিতে ওজন বৃদ্ধি করাই শ্রেয়।
১৫ দিনে মোটা হওয়ার উপায়